বিশ্বের সবচাইতে সুন্দর এবং বৃহত্তর নদী সম্পর্কে আলোচনা

 

আমরা অনেকেই জানিনা এই মহাবিশ্বে রয়েছো অসংখ্য নদী আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব এই মহাবিশ্বের সুন্দর ও দীর্ঘতম নদী বিষয় | আজকের এই আলোচনা যারা বিশ্বের




এই সমস্ত নদী সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য | আশা করি আপনারা আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকবেন এবং এই পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগলো বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনদেরকে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ |

পোস্ট সূচিপত্র: পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর ও দীর্ঘতম নদী 

 ভূমিকা 

প্রিয় পাঠক,আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিই বিশ্বের সুন্দর ও বড় নদী সম্পর্ক বিস্তারিত আলোচনা | জানতে হলে এ পোস্টটি আমাদের সাথে শেষপর্যন্ত থাকবেন আশা করছি | আজকে আমাদের আলোচনা বিশ্বের সুন্দর ও বড় নদী গুলোকে কেন্দ্র করে এই মহাবিশ্ব তিনভাগ হচ্ছে পানি আর এক ভাগ হচ্ছে মাটি  বা স্থল |এই নদীগুলোতে রয়েছে বিশাল জলরাশি যেটার ধরে রেখেছে বিশ্বের এই সমস্ত | আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এ সমস্ত নদী সম্পর্কে কিছু জানা অজানা কথা চলুন তাহলে | 

 আফ্রিকান নীল নদ

প্রিয় পাঠক আসুন আমরা জেনে নিই বিশ্বের অন্যতম একটি সুন্দর নদী আফ্রিকান নীলনদ সম্পর্কে | নীলনদ আফ্রিকান মহাদেশে অবস্থিত একটি দীর্ঘতম নদী এই নদীর দৈর্ঘ্য ৬৫৫০ কিলোমিটার প্রায় ২.৮ কিলোমিটার 

এই নীল নটি শুরু হয়েছে উত্তর অংশ সুদানে শুরু হয়েছে এবং মিশর পার হয়ে প্রায় ১৫ টা মরুভূমি মধ্যখান দিয়ে 

 প্রবাহমান |মিশরীয় সভ্যতা প্রাচীনকাল থেকে নির্ভর করে নীলের  |মিশরিয়ানরা বেশিরভাগই শহরে বসবাস করে স্থান হল আসমানের উত্তরে অবস্থান করে নীল নদের উপত্যকায় | প্রাচীন মিশরের বেশিরভাগ সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা এই নদীর তীরে অবস্থিত | এবং মিলেছে ভূমধ্যসাগরে গিয়ে নীল নদের দৈর্ঘ্য৬৬৫০ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ২.৮ মিটার  |এই নদী অববাহিকায় বয়ে চলেছে ৩৪ লক্ষ বর্গকিলোমিটার | আফ্রিকার নীলনদের আছে দুটি উপনদী নিভাল নীলনদ আরেকটি শেতনীলনদ | এই দুইটার মধ্যে স্ট্রেট নীলনদ সবচাইতে বড় আফ্রিকার মধ্য  স্থলের হৃদ অঞ্চল  হয়েছে উৎপত্তি |  নীলনদ  প্রাচীনতম নদী হওয়াতে এর অনেক ইতিহাস ও বিভিন্ন ঘটনার | 

এই নদীর দক্ষিন রুয়ান্ডাতে ওখান থেকে উত্তর দিকে রয়েছে তানজানিয়া লেক উগান্ডা এরপর দক্ষিণ সুদানের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে নদীটি | নিভাল নীল নদ উৎপত্তি তা জানি আর তানাহিদ থেকে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে সুদানে

ঢুকেছে | এর দুটি নদী মিলিত হয়েছে সুদানের রাজধানী হাতুরের কাছে | তবে এই নদীর একটা ব্যাপার আছে যে অন্য নদী গুলো বা পৃথিবীর যত নদী আছে এ সমস্ত নদীগুলো উত্তরথেকে দক্ষিনে দিক থেকে প্রবাহিত হয় কিন্তু নীলনদ প্রবাহিত হয় দক্ষিণথেকে উত্তর |পাকিস্তানি বুদ্ধি দিয়ে প্রবাহিত এই নদী সিন্ধু নদে মিলিত হয়েছি |এই নদীর একটা আশ্চর্য বিষয় হলো যে  সময় অন্যান্য নদীগুলোতে পানি থাকে না কিন্তু সেই সময় নীল নদের পানি  ভরপুর থাকে আর এই নদী যখন পানি থাকে না তখন অন্য সকল নদীতে পানি থাকে | এই নীলনদ দেখতে খুবই চমৎকার নীল জলধারা এই নদীর রূপ লাবণ্যকে  ফুটিয়ে তুলেছে |আরে সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রত্যেক বছর এখানে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা আসে এবং বিশেষ করে পর্যটকরা এখানকার ভাস্কর্যগুলো দেখতে আসে যেমন পিরামিড আর নবী মুসা আঃ সালামের জামানায় এই নীল নদেই ফেরাউন তার লস করে নিয়ে ডুবে মারা গেছিল আল্লাহ  তা'আলার আযাবে | এটা আমরা সকলেই জানি সামনে আপনাদেরকে এই ঘটনার উপরে একটা আর্টিকেল  লিখার চেষ্টা করব এবং আপনাদেরকে নীল নদের ব্যাপারে বিস্তারিত অলৌকিক নিদর্শনগুলো তুলে |

আমাজন নদী

   আসুন আমরা আমাজন নদী সম্পকে কিছু কথা জেনে নিন | পৃথিবীর নদী গুলোর মধ্যে আমাজন নদী দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী | আয়তনের দিক সবচাইতে বড় নদী সেই নদীর অবস্থান রয়েছে আরবীস পর্বতমালার ব্রাজিলের 

 নেভাদো মিসমি নামক জায়গায় অবশ্যই এগুলা উঁচু জায়গা | এই নদী দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্রের  ৬৪০০ কিলোমিটার পথ পার হয়ে ইকুয়েডর ভেনেজুয়েলা পেরু বলিভিয়া দিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে মিলেছে | এই নদী যে জায়গাটিতে সাগরে গিয়ে মিলেছে সেখানে প্রায় প্রতি সেকেন্ডে ৪.২ মিলিয়ন ঘন পানি  প্রবাহিত হয় | অন্য সকল নদীর চাইতে এ ধারণ ক্ষমতা অনেক | বেশি বর্ষার সময় আরো বেড়ে যায় প্রায়ই ৭ মিলিয়ন ঘনফুট হয়ে যায় পৃথিবীর সব নদীর যে পরিমাণ পানি আছে এই নদী অর্থাৎ আমাজন একাই ২০ ভাগ পানি এই সমুদ্র ধারণ ক্ষমতা | আমাজন নদীর আরেকটি নাম আছে যেটা সাগর নদী | অ্যামাজনের সূত্রটি শাখা নদী আছে যার দৈর্ঘ্য ১০০০ মাইলেরও বেশি  

আমাজন সবচাইতে বেশি পানি ধারণ ক্ষমতা প্রায়ই ৭০ লক্ষ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার রাস্তা জোরে | এই নদী মারুম নামে পরিচিত ছিল ইউরোপিয়ানদের কাছে তবে এখনো এই নামে পেরুভিয়ার কাছে পরিচিত | অ্যামাজন আশ নামে ডাকে স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজরা ইংরেজিতে এর নাম আমাজন | আমাজন নদীর সৌন্দর্য অপরিসীম এই নদী ঘিরে ধীরে রয়েছে অসংখ্য গাছপালা প্রাকৃতিক পরিবেশ জঙ্গল সবুজের সমবাহু | 

ইয়াংজি চীন নদী

আসুন আমরা জেনে নেই এই নদী সম্পর্কে  কিছু কথা | এই নদীটি পৃথিবীর  তৃতীয় বৃহত্তর নদী শুধুমাত্র চীনা সভ্যতাই না নদীটি চীনের অর্থ ও সামাজিক উন্নতি  করতে রেখেছে  গুরুত্বপূর্ণ  |এই নদীর দৈর্ঘ্য হল ৬৩০০ 

কিলোমিটার |  এই নদীটি প্রবাহমান প্রায় ১৮ লক্ষ বর্গকিলোমিটার  চীনের আয়তনের প্রায় এক পাঁচ অংশ দৃষ্টির অনিষ্ট্রি প্রদেশ আছে এ অঞ্চল গুলির সাথে ইয়াংজি নদীর সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। এছাড়াও বেশ কিছু নদী  ইয়াং জির সাথে সম্পর্ক |ইয়াংজি নদীর পুরোটা জুড়ে  চীনের এক তৃতীয় অংশ জনসংখ্যা বসবাস কর এই  ইয়াংজি নদী থেকেই

চীনের খাদ্যশস্য তিন ভাগ আসে | এই ইয়ংজি নদী থেকে চীন জলজ প্রাণী পেয়ে থাকে  ৩৬ শতাংশ পেয়ে থাকে |

এই  ইয়ংজি নদী চীনের প্রধান বিদ্যুৎ তৈরির কেন্দ্র | ইয়াঙ্গী নদীর সমর্থ্য আন্তর্জাতিক বাজারে সবচাইতে বেশি | প্রাকৃতিক সম্প্রদায় নদীতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে যার অবস্থান দ্বিতীয়তে | সুন্দরজ দিক দিয়ে অতুলনীয় মুগ্ধকর এই ইয়াংজি নদী` ঘুরতে বের হলে পর্যটকদের প্রাণ জুড়িয়ে যাবে | ইয়াংজি নদীর চীনের একটা অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভান্ডার অতুলনীয় প্রশংসার উপযুক্ত এবং এর পরিবেশ মানুষের হৃদয়কে আকৃষ্ট করে নদীর বাতাস মানুষের মনকে শীতল করে মন প্রাণকে উজ্জীবিত করে এর সৌন্দর্যের  যতই সুনাম করা যাক না কেন কম হবে | 

 হোয়াংহো চীন নদী

আসুন আমরা জেনে নেই এই নদী সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা কথা |নদীর পানি হলুদ কালার এজন্য হলুদের মতো দেখতে, তাছাড়া এই পানিতে প্রচুর বালি রয়েছে | আরে ভালোবেসে প্রাণের রং হয়ে গেছে হলুদ |আরে হলুদ কালারের জন্য এই নদীর নামকরণ করা হয়েছে হোয়িংহ চীন অর্থাৎ হলুদের নদী |এই নদীর আরেকটি নাম আছে সেটা হল পিত নদী |এই নদী বিশ্বের পঞ্চম তম নদীএই নদীর উৎপত্তি হয়েছে চীনের ছিহাই  প্রদীপ মালভূমি  হোয়িংহ   নদীটি

বয়ে গেছে চীনের নয়টি প্রদেশের মধ্যে দিয়ে ৫, ৪৬৪ কিলোমিটার | প্রাচীনকাল গুলোতে চীনে বন্যা হওয়ার প্রধান কারণ ছিলই এই নদীটি |  চীনের যত দুঃখ কষ্ট দুর্ভোগ এই নদীর কারণে |এই নদীটি খুব দেখতে খুব চমৎকার মনোমুগ্ধকর মনের ভিতর অশান্তির একটা ছোঁয়া এনে দেয়। আর এই নদীর দুই প্রান্তে বেশ কিছু সম্প্রদায় বসবাস  করতে শুরু করে |  যেমন এই নদীটির দুঃখ দুর্দশা নিয়ে কথা আছে তেমন এই নদীর সৌন্দর্যের বর্ণনাও প্রচুর রয়েছে এই নদীরও হলুদ রং মন ছুঁয়ে যায় মন চায় যে রঙের ভিতর ঘুরে বেড়ায় |

ভালগা রসিয়া

 আসুন আমরা জেনে নেই ভালগা রসিয়া নদীর সম্পর্কে কিছু কথা |খুব সুন্দর একটি নদী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমাহার বলা চাই আসলে নদীগুলো এরকমই হয় | আল্লাহ তাআলার অফুরন্ত সৃষ্টির মধ্যে নদী একটি অন্যতম সুন্দর্য পূর্ণ সৃষ্টি যেটা আমাদের জন্য খুবই মনমুগ্ধকর প্রশান্তির এক সমূহ | ভলগা নদী ইউরোপের যত নদী আছে তার চাইতে অন্যতম বৃহত্তর নদী | এই নদীটি প্রবাহিত হয়েছে রাশিয়ার মধ্যে দিয়ে এটি রাশিয়ার বৃহত্তর অন্যতম একটি নদী একই রাশিয়ার জাতীয় নদী হিসেবে পরিচিতি লাভ পায়। রাশিয়ার ১১ টি বড় শহর বনগাঁর ভলগার ধার ঘেঁষে অবস্থিত |রাশিয়ার সাহিত্য রূপকথা দিক থেকে এই নদীর নামকরণ করা হয়েছে ভলগা  এই নদীটি উত্তর-পশ্চিম  ভলগা পাহাড়ের ২২৫ থেকে ২৩০ মিটার উঁচুতে রয়েছে | ৩৬০০৪৫ কিলোমিটার  অতিক্রম করে কাস্পিয়ান সাগরে গিয়ে মিলেছে, | নৌযোগাযোগে রাশিয়ার এই নদীটি অন্যতম পরিবহনের জন্য গুরুত্ব পুণ্য তবে রাশিয়ার এই নদীটিকে সভ্যতার উৎস হিসেবে ধরা হয় | তাছাড়া প্রথম শতাব্দীতে  খ্রিস্টাব্দে তুর্কি দাস ও হনু জনগোষ্ঠীর বসবাস গড়ে উঠেছিল এখানে। এই নদীর আরেকটি নাম রাহা প্রাচীন আলেকজান্দ্রিয়া ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে নামটি রাখা হয় | এখানে এশিয়ার এক জাতির উত্থান ঘটে এ নদীতে |

 কঙ্গো  কঙ্গো নদী

 আসন আমরা এই কঙ্গো নদী সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে পোস্টটিতে থাকবেন আশা করছি | কঙ্গা নদী পশ্চিম আফ্রিকার একটি বৃহত্তর নদী কঙ্গো নদী আফ্রিকার দ্বিতীয় বৃহত্তর নদী বলে ধরা হয় | এই কঙ্গো নদীর দৈর্ঘ্য প্রায়৪,৭০০  কিলোমিটার সেই নদীর আয়তন ৩ পয়েন্ট ৭ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার|

এ কঙ্গো নদী জুড়ে আফ্রিকার অনেক গোষ্ঠী বসবাস করে যেমন পুঙ্গপ্রজাতন্ত্রী আফ্রিকার মধ্য প্রজাতন্ত্রী এই কঙ্গজুড়ে বসবাস করে | আফ্রিকার এই নদীর জুড়ে রয়েছে ঘন রেন ফরেস্ট  এই নদীতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এই নদীর শাখা নদী গুলোতে নৌকা চলাচলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ | নৌকা চলাচল রুটের দৈর্ঘ্য হল ১৬ হাজার কিলোমিটার |

এদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ব্যাপারে নদীপথের ভূমিকা অতুলনীয় রয়েছে | কঙ্গো নদীতে যে পরিমাণ পানি জমা থাকে তা ৬ ভাগের এক ভাগ পঙ্গু নদীটা দেখতে খুব সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এবং সবুজের সমরহ |

আমুর চিন নদী

 আসুন আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নেওয়া যাক আঙুর চিহ্ন নদী সম্পর্কে।  এই নদী আশ্চর্যজনক একটা নদী

পূর্ব এশিয়ার একটি নদী এই নদীর মিলন শ্রোতা ধরার উৎপত্তি শিরক ও আগ্নেয় উৎপত্তি | এই নদীটি দক্ষিণ-পূর্ব প্রবাহিত হয়ে রাশিয়া ও চীনের প্রায় এক হাজার ৬১০ কিলোমিটার লম্বা পথ অতিক্রম করেছে | আম্মুর নদীর দৈর্ঘ্য ২৮৭৪ কিলোমিটার এই নদীটি বিশ্বের বড়  নদীর মধ্যে একটা |৬ মাস নদীটি বরফে আবৃত থাকে এবং নৌকাযোগী মানুষ এখানে নৌকা করে হারিয়ে যায় সৌন্দর্যের সমাহারে | এই নদীটি আরেকটি নামে পরিচিত সেটা হল চীনের হেইলিং  জিয়াং নামে মানুষের কাছে পরিচিত |এই সমস্ত নদীর সৌন্দর্যের কথা আর কি বলবো সরাসরি প্রশংসা  তো একমাত্র মহান আল্লাহ তাআলার জন্য।

শেষ কথা 

আসুন আমরা জেনে নেই শেষ কথা সম্পর্কে| আজকের এই পোস্টটি তাদেরকে উপকার পৌঁছাবে যারা বিশ্বের সুন্দর ও বৃহত্তর নদী সম্পর্কে জানেনা | যারা এই পোস্টটি পড়ে উপকার পেয়েছেন জেনেছেন বিশ্বের নদীগুলো সম্পর্কে তাদেরকে একটা অনুরোধ করবো যে সমস্ত বিষয়গুলো আপনাদের কাছে পছন্দ হয়েছে ভালো লেগেছে ভালো লাগার দিক থেকে আপনাদের বন্ধুবান্ধবদেরকে বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং কমেন্টে জানাবেন |


আমাদের সাথে থাকবেন কমেন্ট করবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url