মাযহাবের চার প্রধান ইমাম নিয়ে আলোচনা





 আমরা অনেকেই জানি না মাযহাব কাকে বলে |  প্রধান চার ইমামের নাম কি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো মাজহাব কাকে বলে এবং মাযহাবের প্রধান চার ইমাম সম্পর্কে। এই কারণে মানুষেভিতরে  বিভিন্ন দ্বিধা দ্বন্দ্ব। সৃষ্টি হয়েছে আজকের এই পোস্টটি  আপনারা মনোযোগ সহকারে যদি পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন মাযহাব কাকে বলে এবং মাযহাবের চার ইমামের বিস্তারিত আলোচনা |

পোস্ট সূচিপত্র: মাযহাবের চার ইমাম নিয়ে আলোচনা

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক , আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতেপপর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দ্বীনদার মুত্তাকিন মুন্সিদের কে পাঠিয়েছেন। তাদের 

আত্মত্যাগে মানুষ পেয়েছে সঠিক পথ | এ সমস্ত আল্লাহ তায়ালার প্রেরিত নেককার আলেমদের মাধ্যমে পৃথিবীতে  

মানুষের জীবন যাপনের সঠিক দিক দিকনির্দেশনা দিয়েছেন শরীয়তের মাধ্যমে আসুন আজকে আমরা এই পোস্ট 

থেকে প্রধান চার মাযহাবের ইমাম সম্পর্কে জেনে নিন |

আবু হানিফা রহ

আসুন আমরা  এই পোস্ট থেকে জেনে নিন আবু হানিফা রহমাতুল্লাহ আলাইহির সম্পর্কে কিছু কথা | তিনি একজন তবেইছিলেন তিনার মূল নাম নোবান ইবনে সাবেত আবু হানিফা তার উপনাম কিন্তু এই নামেই তিনাকে সবাই চেনে কিনার পিতার নাম ছিল সাবেত তিনি একজন তাবেঈ ছিলেন |  তিনি জন্মগ্রহণ করেন ৭০০ খ্রিস্টাব্দের কুফা নগরীতে | বাল্য বয়স থেকেই তিনি তীক্ষ্ণ ব্রেনের অধিকারী ছিলেন শুরুর জীবনে তিনি ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন |  তীক্ষ্ণ ব্রেন ও বুদ্ধিমত্তার জন্য একজন আলেম তিনাকে পরামর্শ দেন জ্ঞান অর্জনের জন্য সেখান থেকে তিনি উৎসাহিত হন | আর সেখান থেকে উনি এলেন চর্চার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন |

কুফা নগরীতে গমন করেন হযরত আনাস ইবনে মালেক রাদি খবর পেয়ে আবু হানিফা রহ  তিনার সাথে সাক্ষাৎ করেন |সে সময় তুফানগরীতে একটা নিয়ম ছিল ২০ বছরের কম বয়সে হাদিস বর্ণনা করা যাবে না এজন্য তিনি

আনাস রাজি আল্লাহু তায়ালা আনহুর কাছ থেকে কোন হাদিস লিপিবদ্ধ করতে পারেনি | তুমি মাত্র ১৭ বছর বয়সে জ্ঞান অর্জনের জন্য বের হয়ে যান এবং অল্প বয়সেই তাবেই হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করে | অল্প বয়সে তিনি  এলমে কামেলা হাসিল করেন পূর্ণদক্ষতা অর্জন করে |  

এরপর তিনি পবিত্র কুরআনের ও হাদীসের ইলম অর্জনে পুরোপুরি মনোনিবেশ করেন ইমাম আবু হানিফা রহ অনেক জ্ঞানী গুণান্বিত ছিল তিনি ছিলেন যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম আবেদ বুদ্ধিমান ছিলেন | মোবারক রহমাতুল্লাহি আলাই বলেন আবু হানিফা রহঃ এর কাছে তিনি জ্ঞান চর্চা শিখেছেন | মোবারক রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন ইমামদের মধ্যে সবচাইতে বড় ফেকহ বিশারদ হলেন আবু হানিফা রহ  উনার মত ফেকহ শাস্ত্রে যোগ্য কেউ নাই | 

বিভিন্ন ইমামগণ তিনার বিভিন্ন গুণের কথা উল্লেখ কর কোন ইমাম বলেন  মাসলা-মা সালে তিনি গভীর জ্ঞান রাখতেন | তিনি অনেক বড় বুজুর্গ ও দাতা ছিলেন তিনি বেশ কিছু প্রসিদ্ধ সাহাবীদেরকে সহবত পেয়েছিলেন

 তার মধ্যে হল,  হযরত আনাস ইবনে মালেক রাদি ,হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আবু আওফা রাদি,

হযরত শাহোলি ইবনে সাদ রাঃ,  ও আবু তোফায়েল  আমের ইবনে ওয়াসেলা রাদি সংস্পর্শ পেয়েছিলেন |

তিনি তিনি ফিকহ শাস্ত্রের আবিষ্কারক ছিলেন তিনি 40 জন  তীক্ষ্ণ মেধাবী ছাত্র নিয়ে একটি কমিটি গঠন

 করেছিলেন |এই চল্লিশ জন আলেমদেরকে নিয়ে ২২ বছর কষ্ট মেহনত মুজাহাদা করে থাকা শাস্ত্রের একটি

 পূর্ণাঙ্গ রূপ দেন। এই সদস্য গুলার মধ্যে থেকে বাছাই করারও ১০ জন আলেম নিয়ে একটা আলাদা কমিটি গঠন করে | ফাকা শাস্ত্র কে বিশ্বের কাছে প্রচার প্রসারের জন্য নিদশ সদস্যের বোর্ড একটা বিশেষ ভূমিকা পালন করেন

 সবচেয়ে বেশি | সকলের একত্রিত মতামতে কোন মসালা শরীয়তের বিধান  লিপিবদ্ধ করতে |এভাবে প্রায় ৯৩ হাজার মাসআলা একটি কিতাব যার নাম কুতুবে রাব্বানী আবু হানিফাতে লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল | 

তিনি ইন্তেকাল করেন ৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি মারা যান বিষ প্রয়োগের দ্বারা কারাগারের মধ্যে সে সময়ের  খলিফা

মনসুরের ষড়যন্ত্রে বিষ প্রয়োগ করে তিনা কে হত্যা করা হয় |

ইমাম মালেক (রহ)

আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন ইমাম মালেক র  সম্পর্ক কিছু কথা | তিনি হিজরী ৯৩  মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন তিনার পিতার নাম আনাস ইমাম মালিক র  উপনাম  আবু আব্দুল্লাহ  | সে সময় মদিনাতে  এলেম

 অর্থাৎ কোরআন হাদিস  শিক্ষার অন্যতম স্থান ছিলেন | মদিনা ইসলামী রাষ্ট্রীয় হিসেবে গোড়া পত্তন ঘটে | এই

 মদিনা শহরটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাম এর প্রাণের  শহর প্রথম  হিজরত করে মদিনাতে আসেন এবং এখানে ইসলাম প্রচার করে | ইমাম মালেক রহ  হাদিস শাস্ত্র শিক্ষা করেন আব্দুর রহমান ইবনে  হরমুজ র  কাছ থেকে |এরপর তিনি হাদিস

 শাস্ত্র অধ্যায়ন করেন ইমাম জহুরী ইমাম জহুরী রহ নাফি রহ  জাকওয়ান রহ এবং ইয়াহিয়া ইবনে সাদ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর কাছ থেকে হাদিস শিক্ষা করে | রাবিয়াতুল রায় হিজাজের ফকিহ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করেছেন

স্বয়ং ওস্তাদের কাছ থেকে ফতোয়া দানের সনদ পাওয়ার পর ৭০ বছর বয়সে তিনি শিক্ষকতার কাজ শুরু করেন শুরু

 করে মসজিদে মসজিদে নববীতে তিনি শিক্ষা দিতেন | বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কুরআন হাদিসের পিপাসায় পিপাসিত হয়ে  মদিনায় আব্দুল মালেক রহ শরণাপন্ন হতেন  |ইমাম মালেক রহ ছিলেন  ফিকাহাবিদ যুগ শ্রেষ্ঠ

 মহাদ্দিস এবং একজন মুজতাহিদ ছিলেন | টিনার মধ্যে অনেক জ্ঞান ছিল অনেক বুড়িমা ছিল তিনি মেজাজবাসীকে  এনে দিয়েছে জ্ঞানের আলো | ইমাম শাফি রহ মালেক রহ ব্যাপারে বলেন  হেজাজবাসীর জ্ঞান

 বিলুপ্ত হয়ে যেত যদি মালিক রহ না থাকতো |হাদিস শিক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে দিনে আগ্রহী ছিলেন এবং এভাবেই

 তিনি ইসলামের দ্বীন প্রচার করেছেন |তিনি খুব বিচক্ষণের সাথে  শিক্ষা দিতেন এবং প্রজ্ঞার সাথে এলিমদেরকে

 পাঠদান করতে | দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে তিনি ইলম শিক্ষা ও ফতুয়া দান করেছেন |তিনি প্রিয় নবীর সম্মানার্থে মদিনার

 মাটিতে সেন্ডেল পড়ে চলতেন না বা কোন বাহনে চড়তেন না | তিনাকে জিজ্ঞেস করা হলো তিনি বলতেন যে মাটিতে আমার নবী শুয়ে আছে সেই জমিনে পাদুকা করে চলতে বা বাহনে চড়তে আমি লজ্জাবোধ করি | 

তিনি ৭৯৫ খ্রিস্টাব্দে বহুমূত্র জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন |

ইমাম শাফি (রহ)

আসুন আমরা জেনে নেই ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে | ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি 1500 হিজরী ৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে ফিলিস্তিনে আস্কালান প্রদেশের গাজা নামক স্থানে জন্ম গ্রহণ করে তার নাম মোহাম্মদ

 উপনাম আবু আব্দুল্লাহ মাতার নাম উম্মুল হাসান | তার পিতার নাম  ইদরিস  পূর্বপুরুষের উপাধি ছিল শাফি

 এই অনুসারে তার নাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি হিসেবে পরিচিত লাভ  করে |অনেক মতামত পোষণ করেন যে আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহির ইন্তেকালের দিন ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি দুনিয়ার বুকে জন্মগ্রহণ করেন |  তার পিতা ইন্তেকাল করেন তার দুই বছর বয়সে যার কারণে ইমাম শাফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি তার মাথার কাছে লালিত পালিত হয় | খুব ছোট অবস্থাতেই তার মাতা তাকে নিয়ে চলে যান মক্কাতে তিনি পবিত্র মক্কাতেই বেড়ে ওঠে | আরবদের সাথে বেড়ে ওঠার কারণে তিনি অল্প বয়সে সেখানকার লোকজনের কাছে আরবি জ্ঞান অর্জন করে 

বিভিন্ন কবিতা শিখেন তিনি কোরআন মাজীদ হেফজ করে সাত বছর বয়সে। এবং মুয়াত্যয়ে ইমাম মালেক মুখস্থ করেন দশ বছর বয়সে | এরপর তিনি শেখ ও হাদিস শাস্ত্র শিক্ষা করেন মক্কা শরীফের বিশিষ্ট জ্ঞানী ও পন্ডিত ইবনে খালিদ জানজি রহ ও সুফিয়ান ইবনে উয়াইয়ানা রহ কাছে |টিনার যখন পনেরো বছর বয়স ওস্তাদজি থাকে ফতোয়া দেওয়ার জন্য অনুমতি দেয়,ওস্তাদের কাছে তিনি সনদ নিয়ে ইমাম মালেক রহ খেদমতে তার দরবারে হাজির হন |

ইমাম শাফি রহ  সেখানে ইমাম মালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহি কে মুয়াত্তা শোনান এবংফিকহ শাস্ত্র শিক্ষা করেন |

এবং ইরাক ও মিশর ইত্যাদি শহরগুলোতে সফর করেন উচ্চ শিক্ষার জন্য |এভাবে তিনি ইমাম মুহাম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহির কাছ থেকে ফিকাহে হানাফী জ্ঞান অর্জন করেন এমনকি তিনি হানাফী ও মালেকি মাযহাবের মাসলা-মাসায়েল শিক্ষা করেন এই তিন মাযহাবের জ্ঞান তিনি অর্জন করে | এবং পুনরায় মক্কায় গমন করেন এবং

 মক্কায় গমনকারী  আফ্রিকান ও স্পেন আলেমদের সঙ্গে  কথোপকথন নিজের ভাবে রাগান প্রদান করে অভিজ্ঞতা

 অর্জন করে | তিনি তিন মাযহাবকে অর্থাৎ মোহাম্মদী, হাম্বলী ও হানাফী মাযহাবকে একসঙ্গে মিলিয়ে শাফি মাযহাবের রূপ দেয় | তিনি বিভিন্ন কিতাব রচনা করেন সে অনুযায়ী মানুষকে শিক্ষা দেন এবং ফতোয়া দেন |

এজন্যই মাযহাবকে পুরাতন বা কাদিম মাযহাব বলা হয় | তারপর তিনি গমন করেন মিশরে এবং  ইরাকি

  ফেকাহের  পরিবর্তন আনেন এবং সে অনুযায়ী কেতাব লেখেন  আর এ মাযহাবের নাম দেয়া হয় জাদীদ

বা নতুন মাযহাব |তিনি নিজেই নিজের মাযহাবের প্রচারণা করেন প্রচুর ছাত্র ছাত্রীকে শিক্ষা দেন তার 

 ছাত্ররাও এই মাযহাবের প্রচার-প্রচারণা শুরু করে যার কারণে মাযহাব বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে | 

তিনি যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী ছিলেন আল্লাহ তায়ালা দ্বীনের মধ্যে যে জ্ঞান দিয়েছিলেন আর অন্য কো

 ইমামদের ভিতরে এই জ্ঞান দেন নাই | ইরাকবাসী তিনাকে উপাধি দেন নাসরুল হাদিস অর্থাৎ হাদিসের

  সহায়ক হিসেবে | তিনি ইন্তেকাল করেন 204 সনের রজব মাসের শেষ তারিখে ৯২০ খ্রিষ্টাব্দ অনুযায়ী 

২০ শে জানুয়ারি ইন্তেকালের সময় তার বয়স হয়েছিল 54 বছর | 

ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল( রহ)

আসুন আমরা জেনে নেই ইমাম হাম্বুল রহমতুল্লাহি আলাইহির সম্পর্কে কিছু কথা তিনি জন্মগ্রহণ করেন

 হিজরি ১৪ সনে রবিউল আউয়াল মাসের ৭৮০ খ্রিস্টাব্দে নভেম্বর মাসে দুনিয়ার আলো দেখেন বাগদাদে |

তিনার নাম আহমদ উপাধি সাইখুল ইসলাম এবং ইমামুস সুন্নাহ  হামবুর রহ পিতার নাম মোহাম্মদ  এবং

 দাদার নাম ছিল হাম্বল |তিনি বাগদাদে ৭৮০ খ্রিস্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে জন্মগ্রহণ করে | তার পিতা

ছোটবেলায় মারা গেলে সম্পূর্ণ দায়িত্ব তার মা কাঁদে না।হাম্বল রহ তার মায়ের কাছে লেখাপড়া শেখা এবংকুরআনমাজীদ হফজ করেন |সাত বছর বয়সে বিভিন্ন হাদিস শিক্ষা করবিভিন্ন হাদিস শিক্ষা করেনে

সে সময় বাগদাদ ছিল পৃথিবীর বিখ্যাত  নগরীর মধ্যে একটা  | বাগদা বেশি সময় খুবই সহজে আসতে পারতো

 বিভিন্ন জ্ঞানী গুণী হাদীস বিশারদ ফাকাহ বিদআনাগোনা ছিল | এখানকার আলেমদের কাছে নানান ধরনের জ্ঞান

 শিক্ষার উপর তারা বিভিন্ন দেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেত দেশগুলো যেমন, কুফা বাসরা মক্কা-মদিনা সিরিয়া ইয়েমেন

ইত্যাদি দেশগুলোতে উচ্চ শিক্ষার জন্য  সফর করতেন |  তিনার ফেকাহ গুলো  খুবই সহজ ছিল এবং তিনার মেধা

 অত্যন্ত প্রখর ছিল স্মরণশক্তি এত তীক্ষ্ণ ছিল যেন সবার কাছে প্রশংসনীয় | তিনি কোরআনের হেফজ করছেন  মাত্র

 চার বছর বয়সে  |তিনি ছিলেন অনেক বুদ্ধিমান তিনি ছিলেন আবেদ দায়ী তিনি আল্লাহভীরু ছিলেন তিনি দানশীল ছিলেন তিনি মুত্তাকীন ছিলেন। তিনি হাদিস শাস্ত্রে ও  ফিকহ শাস্ত্রের  ইমাম ছিলেন টিনার সাগরেদ ইমাম আবু জুরইয়া বলেন শেয়খদের মধ্যে চীনের মতো বড় হাফিজে হাদিসকা উকে দেখেনি | দ্বীন ইসলামের হেফাজত করতে

করতে গিয়ে তিনি অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয় সেখানকার খলিফা মামুন দারা |

তিনি মারা যান ৮৫৫ হিজরি ৩১ জুলাই তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বাগদাদে |

শেষ ভাব

আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পেরেছি চার মাযহাবের ইমামগণ কোথায় জন্মগ্রহণ করেছেন | তারা কিভাবে এলেম শিক্ষা করেছে এবং এবং মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য অনেক কষ্ট নির্যাতন সহ্য করতে| হয়েছে |

এরপরআমাদের পর্যন্ত দিন পৌঁছেছে এলেমের সম্পর্কে আমরা জেনেছি এলেম হাসিল করতে পেরেছি এটা সম্ভব হয়েছে তাদের এই আত্মত্যাগের কারণে ওর জন্য মাযহাব বিষয়টা আমাদেরকে জানতে হবে | প্রিয় পাঠক বৃন্দ

 আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ বেশি বেশি শেয়ার করবেন বন্ধু-বান্ধবের কাছে আত্মীয় স্বজনের কাছে আর আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য আমাদেরকে জানাবেন ধন্যবাদ |

ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন  ক্ষমা হলো মহৎ গুণ ক্ষমা করি কারীকে আল্লাহতালা অনেক ভালোবাসা | 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url