গর্ভের বাচ্চাকে যেসব খাবার খাওয়ানো ফর্সা হবে ও বুদ্ধিমান হবে
মা হবার খবর কি কিছুতে আত্মহারা এখন আপনার প্রশ্ন যে আমার গর্ভে যে বাচ্চাটা আসছে কি খাওয়ালে সেই বাচ্চাটা ফর্সা ও বুদ্ধিমান হবে ।আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন যদি আপনি আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ।কেননা আমরা এই আর্টিকালে আলোচনা করব গর্ভের বাচ্চা যেসব খাবার খেলে ফর্সা হবেও সুন্দর হবে সেই প্রসঙ্গে ।
এই যুগে এসে এমন কেউ নাই যে চায়না তার গর্ভের সন্তানটা সুন্দর হোক ফর্সা হোক বুদ্ধিমান হোক । এটা ফ্যামিলিতে যখন বাচ্চা আসার সুখবর সকলের তখন প্রত্যেকেই প্রত্যেকের জায়গা থেকে সেই বাচ্চাটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করে । মা-বাবা দাদা দাদী নানা নানি এরকম আত্মীয়-স্বজনকে চিন্তা করে যে ছেলেটা যাতে সুন্দর হয় ফর্সা হয় ও বুদ্ধিমান হয়। তাই আপনাদের ঘরে যে নতুন মেহমান টা আসছে সে মেহমানটা যেসব খাবার খেলে ফর্সা হবে ও বুদ্ধিমান হবে তা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা কর আপনারা আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন ধন্যবাদ ।
পোস্ট সূচিপত্রঃগর্ভের বাচ্চাকে যেসব খাবার খাওয়ানো ফর্সা হবে
গর্ভ অবস্থায় বাচ্চা ফর্সা হওয়ার ১২ টি খাবার
নতুন মেহমান আসার খবর পেলে আমরা ভীষণ খুশি হই এবং আমাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জল্পনা কল্পনা তৈরি হয় সেই বাচ্চাটা অনেকের মধ্যে নানান প্রশ্ন তৈরি হয় এরমধ্যে সবচাইতে কমন প্রশ্ন আমরা করে থাকি সেটা হল আমার বাচ্চাটা সুন্দর হবে বা বুদ্ধিমান হবে ।গর্ভের বাচ্চাকে খরচা ও বুদ্ধিমান করার জন্য। শুরু থেকে আমরা বিভিন্ন বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকে ।তবে আপনি যতই কিছু করেন না কেন আপনাদের হয়তো অনেকেরই জানা নাই যে বাচ্চার গঠন সুন্দর হওয়ার পেছনে মায়ের ভ্রনের সঠিক বিকাশ নির্ভর করে মায়ের স্বাস্থ্যের উপরে ।আপনার এটাও জানেন যে গর্ভ অবস্থায় প্রত্যেকটা সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়বে আপনার সন্তানের উপরে ।আপনি গর্ভ অবস্থায় যেমনভাবে চলাফেরা খাওয়া-দাওয়া ওঠাবসা করবে সেটার প্রভাব আপনার বাচ্চার উপর ।
প্রভাব পড়বে আপনার বাচ্চা সুন্দর ফর্সা ও বুদ্ধিমান হওয়ার উপরে । গর্ভের বাচ্চার ফর্সা ও বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য আপনাকে পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত গ্রহণ করতে হবে । আপনি আপনার শরীরের ঠিকমতো যত্ন নেওয়া নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করছে এই জন্য যে আপনার গর্ভের বাচ্চা সুন্দর হবে ফর্সা হবে এটা বলা সম্ভব না ।কিন্তু দেখা যায় যে এ সমস্ত খাবার খাওয়ার দ্বারা বেশিরভাগ বাচ্চা সুন্দর হয় ফর্সা হয় এজন্য বিশ্বাস করা যায় যে গর্ভের সন্তান কে ফর্সা করতে হলে এসব খাবার খাওয়ানো হয় । এসব খবরগুলো সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো । এর সাথে উল্লেখ করা হলো বাচ্চা বুদ্ধিমান হওয়ার খাবার গুলো সম্পর্কে ।
বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা দুধ
দুধ প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি খাবার ।গর্ভ অবস্থায় নিয়মিত দুধ পান করা খুবই জরুরী ।আপনি শুরুর তিন মাস দুধ পান করবেন এই দুধের সঙ্গে কোন কিছু মিক্স করতে পারবেন না ।তিন মাস পার হয়ে গেলে দুধের সাথে জাফরান মিক্স করে খেতে পারে । দুধের সাথে জাফরান মিক্স করে খাবে রাত্রেবেলা ।
তিন মাস পরে আপনি জাফরান সঙ্গে মিক্স করে খাবেন আপনি দুধের সঙ্গে বেশি জাফরান মিক্স করবেন না পারলে তিনটা জাফরান মিক্স করে করবেন । দুধে পর্যাপ্ত পরিমাণের ক্যালসিয়াম এজন্য গর্ভ অবস্থায় দুধ খেলে নবজাত শিশুর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পুরন ।এমনকি একটা নতুন মেহমানের সুন্দর শারীরিক গঠন তৈরির জন্য দুধ খুবই উপকারী ।
দুধে বেশকিছু পুষ্টিগুণ রয়েছে যার কারণে অনেকে বিশ্বাস করে যে দুধ খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় ।
বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা ডিম
লোকো কথা প্রচলিত আছে যে গর্ব অবস্থায় ডিম খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় ।গর্ভের বাচ্চা ফর্সা চাইলে শুরুর থেকেই ডিম খাওয়ার অভ্যাস করুন । ডিমের সাদা অংশটা খেতে হবে এছাড়া মায়ের যদি শারীরিক কোন সমস্যা থাকে বা পুষ্টিহীনতা বা শারীরিক দুর্বলতা থেকে থাকে তাহলে দুধ ডিম নিয়মিত খেলে মায়ের স্বাস্থ্য ভালো হয় শরীরে পুষ্টি যোগায় দুর্বলতা দূর হয় । একটা কথা ছুটে গেছে সেটা হল যে ডিমের সাদা অংশ খেলে হবে না ডিমের কুসুমও খেতে হবে । অনেকের ডিমের কুসুম খেতে চাই না ডিমের কুসুম খাওয়া বাদ দিলে চলবে না ।
কেননা ডিমের যে পুষ্টিগুণ রয়েছে তার ডিমের কুসুমের মধ্যে থাকে ।আপনি প্রতিদিন দুইটা করে ডিম খেলে আপনার বাচ্চার ব্রেনের বিকাশ শুরু থেকেই ঘটতে থাকবে ।ডিম বাচ্চা ওজন বৃদ্ধি করে অন্যান্য পুষ্টি যোগায় এজন্য গর্ভ অবস্থায় মাকে প্রতিদিন ডিম খেতে হবে খেতেও পছন্দ হলে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে ।
বাচ্চা রং ফর্সায় জাফরান দুধ
এখানে একটা বিষয় জানতে চাচ্ছি আমরা হয়তো মনে করি জাফরান বাচ্চার ত্বক ফর্সা করে ।গর্ভকালীন সময় তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পর থেকে জাফরান দুধ খেতে পারে । আপনি দুধের সঙ্গে সামান্য কিছু জাফরান মিক্স করে দেখতে পারলে অবশ্যই উপকার পাবেন ।
বাচ্চার রং ফর্সায় টমেটো
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে । টমেটো শরীরের ভেতরের বিভিন্ন খারাপ পদার্থের সাথে লড়াই করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে ।এমনকি টমেটো সূর্যের ক্ষতিকারক প্রশ্ন থেকেও ত্বককে সুরক্ষিত রাখে ।কাঁচা অবস্থায় খান অথবা রান্না করে খান না কেন টমেটো সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলবেন ।আপনি চাইলে টমেটোর চাটনি বিভিন্ন তরকারির সঙ্গে অ্যাড করে রান্না করে সালাত করে টমেটো চুপ করে খেতে পারেন ।
গায়ের রং ফর্সায় কমলা
বাজারে অনেক ধরনের রাসালো ফল রয়েছে তবে কমলা হলো অন্যতম ।ভিটামিনে ভরা রসালো এই কমলা গর্ভ অবস্থায় প্রতিটা মায়ের কমলা খাওয়া খুবই জরুরী । কমলায় ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে আছে। অনেক পুষ্টিগুনে রয়েছে এই কমলার মধ্যে ।এই কমলা যেমন আপনার শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করবে তেমনি আপনার বাচ্চা গায়ের রং ফর্সা করতে খুবই উপকারী ।আপনি গর্ব অবস্থায় নিয়মিত কমলা খান কমলা খেলে বাচ্চা উজ্জ্বল হবে ।
বাচ্চার রং ফর্সায় নারিকেল
নারকেলে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে নারকেলের মধ্যে যে সাদা অংশটা থাকে এটা খেলে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা করতে সাহায্য করে । এজন্য প্রায়ই নারকেল খাওয়ার অভ্যাস করা ।মাঝে মাঝে নারকেল খেলে বাচ্চার স্বাস্থ্য উন্নতি ঘটে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারকেল খাওয়া ঠিক না কেননা বেশি নারকেল খেলে যাদের পায়খানার সমস্যা আছে তাদের ডাইরিয়া হয়ে যেতে পারে । গর্ভকালীন যে কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে এমনকি গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে ।এই জন্য চাইলে মাঝে মাঝে খেতে পারে । তাছাড়া ডাবের পানি বাচ্চা এবং বাচ্চার মায়ের জন্য খুবই উপকারী ।
বাচ্চার রং ফর্সা করতে বাদাম
আপনি আপনার বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা করতে চাইলে শুকনো বাদাম খান অথবা ভিজিয়ে বা নাম দিতে পারেন । এটা অনেক আগে থেকেই শোনা যায় যে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা করার জন্য বাদাম খুবই কার্যকারী ।বাদাম দুধের সাথে মিক্স করে খাওয়া যায় । বাদাম খেলে আপনার বাচ্চার ত্বক উজ্জ্বল হবে এবং শরীর স্বাস্থ্যের গঠন ভালো হবে । কিন্তু বাদাম বেশি খাওয়া যাবে না বেশি খেলে পেট খারাপ হতে পারে ।
বাচ্চার রং ফর্সাই ঘি
বাচ্চার রং ফর্সা করতে ঘি খুবই উপকার । এমনকি এটা জানা যায় যে গর্ব অবস্থায় যেসব মহিলারা বেশি বেশি ঘি খেয়েছে তাদের পশুপকালীন যন্ত্রনা কম হয়েছে । ঘি আপনার বাচ্চার রং উজ্জ্বল করে ফর্সা করতে সাহায্য করে । জি আপনার এবং আপনার গর্ভের সন্তানের জন্য খুবই উপকারী এজন্য আপনি চাইলে তেলের পরিবর্তে ঘি খেতে পারেন । বিভিন্ন তরকারিতে তেলের পরিবর্তে ঘি ব্যবহার করতে পারেন গরম ভাতের সাথে ঘি দিতে পারেন ।
বাচ্চার রং ফরসাই বেরি ও চেরি
বাচ্চার ঠোকে রং ফর্সা করতে বেরিও চেরি এ দুই ফল অনেক উপকার। বেরি ও চেরির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সাইড রয়েছে যার কারনে বাচ্চার হকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং ত্বকের প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে । তাই আপনার গর্বের সন্তান সুন্দর করতে ফর্সা করতে ব্ল্যাকবেরি স্ট্রবেরি ব্লুবেরি এগুলো গর্ভবতী মা খেতে পারে ।
গর্ভের বাচ্চাকে কি খাওয়ালে বুদ্ধিমান হবে
গর্ভের সন্তান বুদ্ধিমান মেধাবী চালাক চতুর সব বাবা-মাই চাই ।গর্ভের বাচ্চা বুদ্ধিমান ও মেধাবী করতে চাইলে শুরু থেকেই গর্ভবতী মাকে বিভিন্ন রকম যত্ন নিতে হবে । পুষ্টিকর খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে শারীরিক সকল বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে চলতে হয় ।গর্ভ অবস্থায় মা যদি ঠিকমত খাবার দাবার পুষ্টিকর খাবার দাবার না খায় তাহলে বাচ্চার মেধাবিকাশে ব্যাঘাত ঘটে ।এমনকি শিশুর জন্ম নেওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সমস্যায় ভুগতে থাকে ।
যেহেতু প্রত্যেক বাবা-মাহই চায় যে তাদের গর্ভের সন্তান বুদ্ধিমান মেধাবী হোক এই জন্য গর্ভবতী হওয়ার দুই মাস পর থেকেই বাচ্চাদের ব্রেন বুদ্ধি বাড়ে মেধাবী হয় এজন্য গর্ভবতী মাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে ।গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মাকে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে যেমন দুধ ডিম মাংস মাছ ডাল বিভিন্ন ধরনের হতে পারে ।
কলা বিভিন্ন শুকনো ফলমূল আপেল কমলা বেদানা পুদিনা পাতা আয়রন যুক্ত খাবার শাকসবজি এ সমস্ত খাবার গর্ভবতী অবস্থায় খেলে গর্ভের বাচ্চার ব্রেনের বিকাশ ঘটবে ।সময় মায়ের দরকার ভারসাম্য এবং যেকোনো পুষ্টিকর খাবার অতিরিক্ত না খেয়ে পরিমাণ মতো খেতে হয় ।গর্ভবস্থায় মা কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হবে। মেধাবী হবে সে সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো।
গর্ভের বাচ্চা বুদ্ধিমান করতে ডিম
গর্ভ অবস্থায় ডিম খাওয়ার উপকারিতা অনেক হয়েছে। ডিমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান প্রোটিন রয়েছে যা মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটানোর জন্য যথেষ্ট। এর আগের চ্যাপ্টাতেও লিখা হয়েছে প্রতিদিন গর্ভবতী মাকে ডিম খাওয়াতে হবে বাচ্চার মেধাবী গাছের জন্য বুদ্ধিমান করার জন্য।
গর্বের সন্তান বুদ্ধিমান করতে মাছ
গর্ভের সন্তান বুদ্ধিমান করতে গর্ভবতী মাকে মাছ খাওয়াতে হবে। তার খাবারের তালিকায় মাছ রাখতে হবে। মাছের মধ্যে যেমন টুনা মাছ ,স্যামন মাছ,সাডিন মাছ, এছাড়া নদীর বিভিন্ন ছোট মাছ খাওয়াতে পারে।এই মাছগুলোতে ম্যাগমা থ্রি ও ফ্যাটি এসিড প্রচুর পরিমাণে রয়েছে যা গর্ভের সন্তানের মেধাবিকাশের জন্য খুবই কার্যকরী।
দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার
দুধে প্রচুর পরিমাণের ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি হয়েছে দুধ সম্পর্কে এর আগের চ্যাপ্টারে লিখা হয়েছে দুধ বা দুধ জাতীয় খাবার গর্ভবতী মা যদি খায় তাহলে বাচ্চার জন্য খুবই ভালো। পুষ্টিকরণ ও মেধা বিকাশে দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার খুবই কার্যকর।
বাদাম ও বিভিন্ন বীজ
গর্ভবতী মা যদি নিয়মিত বাদাম ও বিভিন্ন বীজ খায় যেমন কুমড়ার বীজ সূর্যমুখীর বীজ তাহলে বাচ্চার মেধা বিকাশের জন্য বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য খুবই উপকারী। বাদাম ও বীজ মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটানোর জন্য বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য পুষ্টি করে উপাদান সরবরাহকারী।
শাকসবজি
গর্ভের সন্তান মেধাবী বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য গর্ভবতী মাকে শাকসবজি নিয়মিত খেতে হবে।শাকসবজি গুলোতে থাকে এন্টিক এসিড আরো থাকে ফুলিক অ্যাসিড যা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পারে।
ফল শুক্র ফল মসুরি ডালের এন্ট্রিক অ্যাসিড ফলিক এসিড থাকে যার কারণে মেধাবিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়া গর্ভবতী মা যদি খেজুর কিশমিশ এ সমস্ত খাবার খায় এগুলো তো প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা বাচ্চা বুদ্ধিমান ও মেধাবিকাশের জন্য খুবই কার্যকারী।।
গর্ভের বাচ্চা বুদ্ধিমান হওয়ার আমল
গর্ভবতী মা গর্ভে থাকা সন্তান বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য যে সমস্ত আমল গুলো করবে তা নিচে উল্লেখ কর হল।
- গর্ভবতী মাকে আল্লাহ তায়ালা শুকরিয়া জ্ঞাপন করতে হবে।
- ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
- যথাসময়ে নামাজ পড়তে হবে।
- সর্বাবস্থায় আল্লাহ তায়ালার জিকির করতে হবে।
- গুনাহের পরিবেশ ত্যাগ করতে হবে।
- মুখ দিয়ে খারাপ কথা বা ফাইসা কথা বলা যাবে না।
- কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে।
- বেশি বেশি দোয়া করতে হবে।
শেষ কথা
আশা করছি আপনারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন গর্ভের সন্তানকে যেসব খাবার খাওয়ালে ফর্সা হবে বুদ্ধিমান হবে সে সম্পর্কে। এ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনারা মনোযোগ সহকারে করবেন করার পর ভালো লাগলে অবশ্যই আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
আমাদের সাথেই থাকবেন আমাদের পোস্টগুলো কেউ পড়বেন আর আমাদের ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url